আউটসোর্সিং শিখুন ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করুন

আউটসোর্সিং শিখুন  ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করুন।


allbanglabd420 পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম  আজকে  আমরা যানব কিভাবে  আউটসোসিং করে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার  ঘরে বসে ইনকাম করা যাই তার আগে আমাদের জানতে হবে আউটসোর্সিং  কী চলুন  সুরুকরা যাক।





আউটসোর্সিং কী?

আউটসোর্সিং হলো  ঘরে বসেই কেউ যদি কাজ করে আয় করতে পারে তবে সেটাই আউটসোর্সিং। তবে শুধু ঘরে বসেই যে কাজগুলো করতে হয় তা কিন্তু নয়। এমনও হতে পারে যে কাজ দিচ্ছে তার সাথে আপনার সরাসরি কোন যোগাযোগ নেই বা সে বাহিরের কোন দেশে বসেই  অনলাইনের মাধ্যমে কাজ দিচ্ছে এবং আপনি এখানে বসে কাজগুলো করে দিচ্ছেন বিনিময়ে সে অর্থ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার বাসা অথবা অফিস থেকেই কাজ করতে পারছেন। আর এই যে বাহির থেকে কাজের বিনিময়ে অর্থ আসছে এটাই আউটসোর্সিং। যে কাজ গুল করে তাকে বলে ফ্রীল্যান্সার। এবার আমরা যানব ফ্রীল্যান্সার হতে হলে কী কী জানা লাগে চলুন দেখি।


ফ্রীল্যান্সিং কি?

ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করছেন সেটাকে বুঝায়। যেমন ধরুন একজন ফ্রীল্যান্স বিভিন্ন  কাজ করে আয় করেন। কেউ একজন তাকে বললো তাকে একটা ছবি এডিটিং  করে দিতে হবে। এখন সে চাইলে এই কাজটি করতে পারেন আবার চাইলে নাও করতে পারেন। এখানে তাকে কেউ বাধ্য করবে  না কারণ সে চুক্তিবদ্ধ নয় এবং কোনও চাকরিও করেছেন না। ফলে সে স্বাধীন একজন ব্যক্তি যিনি চাইলে কাজ নিতে পারেন আবার চাইলে নাও নিতে পারেন। আর এই স্বাধীন কাজ করার ক্ষমতাই হচ্ছে ফ্রীল্যান্স তাই তাকে ফ্রীল্যান্সার বলে। 


ফ্রীল্যান্স কেন দরকার? 

মূলত কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের কিছু কাজ থাকে যে কাজের  লোকের প্রয়োজন হয়  কাজটি সাময়িক সময়ের জন্য। এক্ষেত্রে তারা কাজগুলো স্বল্প সময়েই  স্বল্প খরযে করিয়ে ফেলতে পারে। আর এই জন্যই মূলত ফ্রীল্যান্সার প্রয়োজন। হতে পারে কাজগুলো কয়েক ঘণ্টা,কয়েক দিন,কয়েক সপ্তা,আবার কয়েক মাস  বেশী হলে কয়েক বছরের জন্য। আবার এমনও হতে পারে যেকোনো সময়ে বাতিল করে দেয়া। এছাড়াও অনেক কারণ আছে যেকারণে ফ্রীল্যান্সার প্রয়োজন পরে যেমন সেই কাজের জন্য পারফেক্ট কোন লোক প্রতিষ্ঠানটি আশেপাশে পাচ্ছে না অথবা যাদেরকে পাচ্ছে তাদের ডিমান্ড অনেক বেশী ইত্যাদি। তাছাড়া এই কাজগুলোতে এমন লোকদেরকেই বেশী হায়ার করা হয় যারা নির্দিষ্ট কাজেই বেশী এক্সপার্ট। যেমন ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি।

ফ্রীল্যান্সার হতে পারে কারা?

কাজ জানে না এমন কেউ অবশ্যই ফ্রীল্যান্সার হতে পারবে না।  কেউ যদি অর্থ বিনিয়োগ করে তবে অবশ্যই সে কোন কাজের জন্যই বিনিয়োগ করবে। আর যে সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে তাকেই পারিশ্রমিক দেয়া হবে। এখন কথা হচ্ছে কি কাজ? ইন্টারনেট এ অনেক ধরণের কাজই করা যায়। ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, লিখালিখি, মার্কেটিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের কাজই এখানে আছে। ফ্রীল্যান্সার হতে হলে যেকোনো একটি কাজ আপনাকে শিখে নিতে হবে। আর ভালো পজিশন তৈরি করতে চাইলে অবশ্যই সেই কাজের এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। কারন এক্সপার্টদেরই চাহিদা সব জায়গাতেই বেশী। অর্থাৎ আপনাকে কোন একটি কাজ শিখতে হবে ফ্রীল্যান্সার হতে চাইলে।

ফ্রীল্যান্সিং শিখবেন কিভাবে?


আসলে ফ্রীল্যান্সিং কোথাও শিখা সম্ভব না। আর এর প্রয়োজনও নেই। যা শিখতে হবে তা হচ্ছে যেকোনো একটি বিষয়ের কাজ। এক্ষেত্রে আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ বেশী সেই কাজ শিখলে সফল হওয়ার সুযোগ বেশী। আগেই বলেছি এখানে সবধরণের কাজ রয়েছে। যদি আপনি একটি দোকান দিয়ে পণ্য সেল করতে চান তবে তার সুযোগও রয়েছে। যেমন ই-কমার্স। আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে পণ্য বিক্রয় করতে পারেন, এক্ষেত্রে আপনাকে যা শিখতে হবে তা হচ্ছে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট পরিচালনা করা এবং মার্কেটিং ও অন্যান্য আনুসাঙ্গিক বিষয়। আবার আপনি যদি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহ থাকেন এবং সিভিল ডিজাইন এর প্রতি আগ্রহ থাকে তবে আপনি ডিজাইনও করতে পারেন। আর এর জন্য আপনাকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে হবে। আর যদি আপনি ভিডিও বা মিউজিক নিয়ে কাজ করতে চান যেমন ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে আয় করতে চান অথবা মিউজিক তৈরি করে বিক্রয় করতে চান তাও পারবেন। এক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো শিখতে হবে। ব্যাপারটি খুব সহজ, শুধু একটি কাজ শিখতে হবে। আর অফ-টাইমেও আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন। ফলে চাকরীর পাশাপাশি আপনি এই কাজগুলো করে আয় করতে পারেন। 


 ফ্রীল্যান্সিং শিখবেন কীভাবে?


আসলে ফ্রীল্যান্সিং কোথাও শিখা সম্ভব না। আর এর প্রয়োজনও নেই। যা শিখতে হবে তা হচ্ছে যেকোনো একটি বিষয়ের কাজ। এক্ষেত্রে আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ বেশী সেই কাজ শিখলে সফল হওয়ার সুযোগ বেশী। আগেই বলেছি এখানে সবধরণের কাজ রয়েছে। যদি আপনি একটি দোকান দিয়ে পণ্য সেল করতে চান তবে তার সুযোগও রয়েছে।  আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে পণ্য বিক্রয় করতে পারেন, এক্ষেত্রে আপনাকে যা শিখতে হবে তা হচ্ছে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট পরিচালনা করা এবং মার্কেটিং ও অন্যান্য বিষয়। আবার আপনি যদি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহ থাকেন এবং সিভিল ডিজাইন এর প্রতি আগ্রহ থাকে তবে আপনি ডিজাইনও করতে পারেন। আর এর জন্য আপনাকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে হবে। আর যদি আপনি ভিডিও বা মিউজিক নিয়ে কাজ করতে চান যেমন ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে আয় করতে চান অথবা মিউজিক তৈরি করে বিক্রয় করতে চান তাও পারবেন। এক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো শিখতে হবে। ব্যাপারটি খুব সহজ, শুধু একটি কাজ শিখতে হবে। আর অফ-টাইমেও আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন। ফলে চাকরীর পাশাপাশি আপনি এই কাজগুলো করে আয় করতে পারেন।   সাথে থাকার জন্য ধন্যাবাদ।

আমার কোথায়  কাজ পাবো কিভাবে?

freelancer.com

frverr.com

Upwork.com

আমাদের  পোস্টটি আপনার উপকারে আসলে  কমেন্ট করতে ভুলবেন না


আমাদের ওয়েবসাইডে ভিজিট করতে পারেন ওয়েবসাইট লিংক allbanglabd420.blogspot.com




Please Select Embedded Mode For Blogger Comments

Previous Post Next Post