ইসলামিক উপদেশ মূলক কথা
আল্লাহ যা দিয়েছে তা নিয়েই আমি খুশি। আলহামদুলিল্লাহ।
সূরা ফাতিহা প্রায় ১০০০ রোগের ওষুধ । হযরত মুহাম্মদ (সা:)
কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়েও-পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক- হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
ফোনে কথা বলার সময় হ্যালো না বলে।আসসালামু আলাইকুম ওরহমাতুল্লাহি ওবারকাতুহদে ওয়ার চেষ্টা করুন।
আযান শুনলেই মনে হয়। মুয়াজ্জিন জান্নাতের দিকে ডাকছে।
আযান শুনলেই মনে হয়। মুয়াজ্জিন জান্নাতের দিকে ডাকছে।
তাকেই ভালোবাসুন। যিনি আমাদের জন্য ১৪০০ বছর।কাঁদছেন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
I wish আমিও একদিন হজ্ব করবো।- নবীজির রওজা দেখবো।- ইনশাআল্লাহ।
দেরি করে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন।- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
আল্লাহ হুমা ইন্নী আস-আলুকাল আফিয়াহ ।হে আল্লাহ তোমার কাছে আমি নিরাপত্তা ওসুস্থতা কামনা করছি। তিরমিজি : ৩৫১৪
শেষ বিচারের দিন। আমাদের জন্য ১মাত্র সুপারিশকারি। হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
মা এতটাই দামি।আল্লাহ তায়ালা জান্নাত কেও মায়ের নিছে রেখেছেন।
তওবা করতে লজ্জিত হয়ো না।মনে রেখো তোমার গুনাহেরচাইতে আল্লাহ্'র ক্ষমা অনেক বড়।
ইসলাম একমাত্র ধর্ম।যেখানে হাসলে সওয়াব,কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।-সুবহানআল্লাহ
জ্ঞানী ব্যক্তি আগে চিন্তা করে পরে কথা বলে ,বোকা ব্যক্তি আগে কথা বলে পরে চিন্তা করে । হযরত আলী
চার্জ ছাড়া যেমন মোবাইল বন্ধ।ঠিক তেমনি। নামাজ ছাড়া জান্নাতের দরজা বন্ধ।
বিপদ যতই বড় হোক না কেন ।- আল্লাহর রহমত তার চেয়ে অনেক বড়।
নিয়মিত নামাজ মানুষের রিজিক বৃদ্ধি করে। আলহামদুলিল্লাহ
সুন্দরী মেয়েরা সবসময় সুন্দরী হয়না।- কিন্ত নামাজ পড়া মেয়েরাসবসময় সুন্দরী হয়।
সুন্দরী মেয়েরা সবসময় সুন্দরী হয়না।- কিন্ত নামাজ পড়া মেয়েরাসবসময় সুন্দরী হয়।
রিলেশন করলে নামাযের সাথে করুন।
ইনশাআল্লাহ কোনদিনও ঠকবেন না।
৮০ বছরের গোনাহ মাফের দো\'আ আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিউল উম্মি ওয়ালা আলিহি ওয়াসাল্লিম তাসলিমা।
আমিন
রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে,
হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে,
আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয়।
বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
জান্নাতবাসীদের যৌবন
কখনো শেষ হবে না।
-হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)।
সুবহানাল্লাহ
ধৈর্য
মানুষকে উন্নতি করে!
মিথ্যা
মানুষকে ধ্বংস করে!
চুপ থাকাটা একটি ইবাদত
- হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)!
পর্দা করতেও
শক্তি লাগে
তবে সেটা দৈহিক
শক্তি নয়।
ঈমানী শক্তি ।
শেষ রাতের ঘুম
যেমন মানুষের কাছে
বেশি প্রিয় ।
শেষ রাতের
ইবাদাত ও আল্লাহর
কাছে বেশি প্রিয় ।
-বায়েজিদ বোস্তামি (রাঃ)
যদি আল্লাহর
ভালোবাসা পেতে চাও
তবে রাসূল (সাঃ) কে
অনুসরন কর ।
মহিলাদরে সবচেয়ে
শ্রেষ্ঠ মসজিদ তার গৃহের
ভিতরের কক্ষ ।
হযরত মুহাম্মাদ সাঃ।
রাসূলুল্লাহ্ সাঃ বলেন,
ফজরের ২রাকাআত সুন্নত
দুনিয়া ও দুনিয়ার মাঝে যা আছে
তার থেকে উত্তম ।
শক্তিশালী সে,
যে রাগের সময় নিজেকে
নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ।
(সহীহ মুসলিম)
মৃতু
এমন এক মেহমান
যে দরজায় এসে দাড়াইলে
তাকে ফিরিয়ে দিওয়ার মতো
ক্ষমতা
পৃথিবীর কোনো প্রাণীই নেই ।
পবিত্র কোরআনে, ১বার নয়, ২বার নয়,
৩বার নয়,
৮২ বার বলা হয়েছে,
তোমরা নামাজ কায়েম কর ।
নীচু লোকের প্রধান
হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য
--হযরত আলী (রঃ)
সূরা ফাতিহাতে এতই বরকত
যা নাজিল হবার সময়
ইবলিশ শয়তান কেঁদেছিল
-হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
যদি ভালো হতে চাও তবে
সর্ব প্রথম তুমি
মিথ্যা বলা ছেড়ে দাও ।
সূরা ফাতিহাতে এতই বরকত
যা নাজিল হবার সময়
ইবলিশ শয়তান কেঁদেছিল
-হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
ভবিষ্যতে সবকিছু
অনিশ্চিত হলেও,
নিজের মৃত্যু
সুনিশ্চিত ।
২১ বার বিসমিল্লাহ পড়ে ঘুমালে ।
- প্রতিটি নিশ্বাসের জন্য
নেকি লেখা হয়।
- সুবাহানাল্লাহ্
আল্লাহ বলেন,
- যে ব্যক্তি আমার দিকে হেঁটে আসে,
আমি তার দিকে দৌড়ে যায়।
কুরআন,
সে তো মুসলমানদের
অক্সিজেন।
আল্লাহ চাইলে আমাকে
আরো খারাপ রাখতে পারতো।
- আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।
সুখী সেই তো যে পাঁচ ওয়াক্ত।
নামাজে পরে আর ।
কোরআন তেলোয়াত করে।
মাঝরাতে যদি হটাৎ ঘুম ভেঙে যায় তাহলে
ভেবেনিও আল্লাহ তোমাকে তাহাজ্জুদের নামাজ
- পড়ার ইশারা করছেন
শবে-কদর হল এক
হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
- [সূরা কদরঃ ০৩]
সকাল- সকাল উঠা মানুষ
গুলো স্মার্ট হয় কারণ
তারা ফযরের নামায পড়ে।
- দেরি করে তো বেনামাযীরা উঠে।
৬৩ বছরে যিনি একটাও
মিথ্যে বলেননি তিনি হলেন
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
সূরা_ফাতিহা তোমরা ধীরে-
ধীরে পড়ো,
কারণ, মহান আল্লাহ তায়ালা
নিজেই এর জবাব দেয়।
__হযরত মুহাম্মদ (সা.)
ঐ হাত দুটি বেশি দামি ।
- যে হাত আল্লাহর
কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
রাসূল সাঃ বলেছেন।
- তুমি যাকে ভালোবাস
জান্নাতে তুমি তার সাথেই থাকবে।
ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত বুদ্ধিমান,
যে নিজে নত হয়ে অপরকে বড় ভাবে,
আর সে ব্যক্তিই নির্বোধ,
যে সর্বদাই নিজেকে বড় ভাবে।
--হযরত আলী (রাঃ)
নিঃসন্দেহে এই পৃথিবীর
শ্রেষ্ট ধ্বনি আযান।
পানি পান করার শুরুতে
বিসমিল্লাহ ও শেষে
আলহামদুলিল্লাহ বলা
প্রিয় নবীজির সুন্নাত।
(তিরমিজি ২/১০)
আখিরাতের সবচেয়ে
ছোট জান্নাত ও
পৃথিবীর ১০ গুণ এর সমান ।
মানুষের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অক্ষম
ঐ ব্যক্তি যে ব্যক্তি দোয়া করিতে অক্ষম,
অর্থাৎ দোয়া করে না..
(হযরত মুহাম্মাদ সঃ)
উচ্চস্বরে হেসো না
তা নিজের আত্বা মারা যায়।
- হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
যে চক্ষু আল্লাহর ভয়ে
কাঁদে, সে চক্ষুকে
জাহান্নামের আগুন
স্পর্শ করবেনা ।
তিরমিযী- ১৬৩৯
মহান আল্লাহ বলেন
তোমাদের পিতা-মাতার
সাথে সদ্ব্যবহার করিও
তাদের সাথে
উচ্চ কন্ঠে কথা বলো না ।
(আল বাকারা -৮৩।
যখন রাস্তা দিয়ে যাও,
তখন
আল্লাহর নামে যিকির কর,
কারণ হাশরের দিন
ঐ রাস্তা তোমার পক্ষে সাক্ষী
দিবে।
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
জান্নাতে আটটি দরজা
রয়েছে । এর মধ্যে
রাইয়্যান নামে একটি
দরজা রয়েছে । সিয়াম
পালনকারীগন ছাড়া এ
দরজা দিয়ে অন্য কেউ
প্রবেশ করতে পারবে না ।
আমি গর্বিত
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
-এর উম্মত বলে।
ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত বুদ্ধিমান ,
যে নিজে নতহয়ে
অপরকে বড় ভাবে ,
আর সে ব্যক্তিই নির্বোধ,
যে সর্বদাই
নিজেকে বড় ভাবে ।
-হযরত আলী (রাঃ)
যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন
তিনিই তোমাকে সবচেয়ে
ভালো বুঝেন
আর কিয়ামত এমন অবস্থায়
কায়েম হবে যে, কোন ব্যাক্তি
তার মুখ পর্যন্ত লোকমা উঠাবে,
কিন্তু সে তা খাবার সময ও
সুযোগ পাবে না ।
... হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
-সহিহ বুখারী : ৬৫০৬
ফজরের নামাজ বিহীন।
- ১টি সকাল কখনোই
শুভ হতে পারে না।
রাতে ওজু করে ঘুমালে।
- সারারাত আপনাকে ফেরেস্তারা
পাহারা দিবে।
-সুবাহানআল্লাহ
জান্নাত লাভ করার দোয়া।
- আল্লাহুমা ইন্নী আসআলুকা
রিদ্ধা কাওয়াল জান্নাত।
মোনাজাতে ঝড়ে পড়া
চোখের পানি কখনো বিফলে যায়না,
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
ধংস তার জন্য,
যার আজকের দিনটা
গতকালের চেয়ে উত্তম হলো না।
— আল কুরআন
তুমি জান্নাত চেওনা বরং
তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ কর
যেন জান্নাত তোমাকে চায়।
-হযরত আলী (রহঃ)
যে স্থান হতে নবীর নামে ১
বার দুরুদ পড়বে ।
এই স্থানে ৪০ দিন পর্যন্ত রহমত বর্ষিত হয়।
দোয়া ব্যাতিত কোন কিছুই
ভাগ্য কে পরিবর্তন করতে পারে না।
-হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন
এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন।
__(সূরা বাকারা)
তুমি জান্নাত চেওনা ব
রং তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ কর
যেন জান্নাত তোমাকে চায়।
[হযরত আলী (রহঃ)]
ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত বুদ্ধিমান,
যে নিজে নত হয়ে অপরকে বড় ভাবে,
আর সে ব্যক্তিই নির্বোধ,
যে সর্বদাই নিজেকে বড় ভাবে।
হযরত আলী (রাঃ)
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
একটা সুন্নত পালন করলে ।
– ১০০ জন শহিদের সওয়াব।
।সূরা ইয়াসিনের এমন একটা
আয়াত আছে,
যেটা জিকির করলে জীবনের
সকল সমস্যা দূর হয়ে যায়,
(সালামুন কাওলামমীর রাব্বীর রাহীম)
আয়াত নং'৫৮
আল্লাহ্র উপর বিশ্বাস রাখুন।
আপনার ভাগ্য বদলে দিতে
আল্লাহ্র এক সেকেন্ড
সময়ও লাগবে না।
রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
যে ব্যক্তি আমার উপর একবার
দুরুদ শরীফ পাঠ করে,
আল্লাহ তার উপর দশবার
রহমত বর্ষন করেন।
(মুসলিমঃ৪০৮)